৬ষ্ঠ শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের এসাইনমেন্টঃ ৬ষ্ঠ শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের চারু ও কারুকলা, বিজ্ঞান বিষয়ের এসাইনমেন্ট এর প্রশ্ন এখানে দেয়া হল। পরবর্তী সপ্তাহের সকল প্রশ্ন এখানে আপডেট করা হবে।
- শ্রেণি: ৬ষ্ঠ
- সপ্তাহঃ ৪র্থ
- বিষয়: চারু ও কারুকলা
- এসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজঃ আদিম মানুষের ছবি আঁকা ও বর্তমান সময়ের মানুষের ছবি আঁকার তুলনামূলক বর্ণনা দাও।
৬ষ্ঠ শ্রেণির ৪র্থ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট
শিশু,কিশোর,জোয়ান,বৃদ্ধ সবাই ছবি. আকতে ভালোবাসে (কেউ ছবি আঁকে মনের গভীরতায় আর কেউ আঁকে বাস্তব কল্পনায়। কিন্তু সবাই ছবি আঁকবেই। তাই তো আদিম যুগের মানুষহোক কিংবা বর্তমান সময়ের আধুনিক মানুষ জাতি তারা সবাই আগে ছবি এঁকেছিল এবং বর্তমানেও আকে। শুধু পার্থক্য উপকরণ ও সহজলভ্যতায়। নিচে সেই আদিম যুগের মানুষের আঁকা ছবি এবং বর্তমান সময়ের আঁকা ছবির মধ্যে তুলনামূলক পার্থক্য আলোচনা কা হলো
১) আদিম যুগের মানুষ ছবি আঁকত। কিন্তু তাদের আঁকা ছবি গুলো শুধু আটকে ছিল পশু পাখির মধ্যে। কারণ তাদের ছিল না বাড়ি ঘর, ছিলনা খুব বেশি অবসর সময় কাটানোর সুযোগ কিন্তু বর্তমান সময়ের আঁকা ছবির মধ্যে নেই কোন সীমাবদ্ধতা, মুক্ত পাখির মত যা ইচ্ছা আঁকা যায়।
প্রশ্ন দেখুনঃ ৪র্থ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট (৬ষ্ঠ-৯ম শ্রেণি)
২) আদিম যুগের মানুষেরা ছবি আঁকার জন্য যে উপকণগুলো ব্যবহার করত সেগুলো প্রায় সবই ছিলো প্রাণীর হাড়, পশম, পাথরের টুকরো ইত্যাদি। অন্যদিকে বর্তমানে সময়ের ছবি আঁকা হয় সব আধুনিক উপকরণ (পেন্সিল, রঙ) ব্যবহার করে।
৩) আদিম যুগের আঁকা ছবিগুলো প্রায় ছিল গুহায় মধ্যে পাথরং/মাটিতে/পাহাড়ের গায়ে আঁকা কিন্তু বর্তমানে কাগজ, দেয়াল, রাস্তা সবখানেই মানুষের আঁকা ছবির বিচরণ।
৪) আদিম মানুষের আঁকা ছবিগুলোতে কোন ব্যাপকতা ছিল না, পক্ষান্তরে বর্তমানে আঁকা ছবির ব্যাপকতার শেষ নেই।
৫) আদিম মানুষের ছবি আঁকত অন্ধ বিশ্বাসে যৌমকারের ছবি আঁকলে সফল হওয়া যাবে। কিন্তু এখন মানুষ ছবি আঁকে মনের খোরাক নিবারণের জন্য সাথে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান/আয় করার জন্য।
৬) আদিম যুগে যারা-ছবি আঁকত তারা কেউই ছিল না তেমন দক্ষ ফলে ছবিগুলো খুব সুন্দর লাগত না কিন্তু বর্তমানে যারা ছবি আঁকে তারা খুব দক্ষ এবং অনেক নিপুণতার সাথে ছবি আঁকেন। গ্রীষ্মকালের একটা ছবি হবে ও বর্ষাকালের একটা ছবি হবে।
উপসংহারঃ তাই পরিষেশে বলা যায় যে, আদিম যুগের মানুষদের থেকে ছবি আঁকার হাতেখড়ি শুরু হলেও তাদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার অভাব বর্তমানে আঁকা ছবির মধ্যে পার্থক্য সৃষ্টি করে।
৪র্থ সপ্তাহের এসাইনমেন্ট ৬ষ্ঠ শ্রেণি
- শ্রেণি: ৬ষ্ঠ
- সপ্তাহঃ ৪র্থ
- বিষয়: বিজ্ঞান
- এসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজঃ পড়ার টেবিলের ক্ষেত্রফল নির্ণয় কর ও অন্যান্য
৬ষ্ঠ শ্রেণির এসাইনমেন্ট
- শ্রেণি: ৬ষ্ঠ
- সপ্তাহঃ ১ম
- বিষয়: বাংলা
- এসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজঃ প্রশ্নে উল্লেখিত রচনাংশটুকু চলিত রীতিতে রূপান্তর কর
১। তারপর স্বর্গীয়দূত পূর্বে যে টাকওয়ালা ছিল, তাহার কাছে গেলেন। সেখানে গিয়া আগের মতো একটি গাভি চাহিলেন। সেও ধবল রোগীর মতো তাহাকে কিছুই দিলনা । তখন স্বর্গীয়দূত বলিলেন, আচ্ছা, যদি তুমি মিথ্যা বলিয়া থাক, তবে যেমন ছিলে আল্লাহ তোমাকে আবার তেমনি করিবেন।
২। তারপর স্বর্গীয়দূত পূর্বে যে অন্ধছিল, তাহার কাছে গিয়া বলিলেন, আমি এক বিদেশি। বিদেশে আমার সম্বল ফুরাইয়া গিয়াছে। এখন আল্লাহর দয়া ছাড়া আমার দেশে পৌঁছিবার আর কোনো উপায় নাই। যিনি তোমার চক্ষু ভালো করিয়া দিয়াছেন, আমি তোমাকে সেই আল্লাহর দোহাই দিয়া একটি ছাগল চাহিতেছি; যেন আমি সেই ছাগল-বেঁচা টাকা দিয়া দেশে ফিরিয়া যাইতে পারি।
১। তারপর স্বর্গীয়দূত পূর্বে যে টাকওয়ালা ছিল, তার কাছে গেলেন। সেখানে গিয়ে আগের মতাে একটি গাভী চাইলেন। সেও ধবল রােগীর মতাে তাকে কিছুই দিলনা। তখন স্বর্গীয়দূত বললেন, আচ্ছা, যদি তুমি মিথ্যা বলে থাক, তবে যেমন ছিলে আল্লাহ তােমাকে আবার তেমন করবেন।
২। তারপর স্বর্গীয়দূত পূর্বে যে অন্ধছিল, তার কাছে গিয়ে বললেন, আমি এক বিদেশি। বিদেশে আমার সম্বল ফুরিয়ে গেছে। এখন আল্লাহর দয়া ছাড়া আমার দেশে পৌঁছানোর আর কোনাে উপায় নেই। যিনি তােমার চোখ ভালাে করে দিয়েছেন, আমি তােমাকে সেই আল্লাহর দোহাই দিয়ে একটি ছাগল চাচ্ছি, যেন আমি সেই ছাগল-বেঁচা টাকা দিয়ে দেশে ফিরে যেতে পারি।
নিয়মিত আপডেট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ যুক্ত হতে পারেন